এ পি জে আব্দুল কালামের আরো ১০ টি বিখ্যাত বানী,,,, বানী গুলো সুধু পড়ে আনন্দিত হইয়ো না।এখান কি কি শিখলে তা নোট করো এবং তা বাস্তব জীবনে কাজে লাগাও।তাহলে তুমি নিশ্চিত সাফল্য খুজে পাবে--
* এ পি জে আবদুল কালামের বানী পর্ব-০২
এ পি জে আবদুল কালাম |
নিম্নে বাণী গুলো দেওয়া হলো-
১. জীবন ও সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। জীবন শেখায় সময়কে ভালোভাবে ব্যবহার করতে আর সময় শেখায় জীবনের মূল্য দিতে।
২. কঠিন কাজে আনন্দ বেশি পাওয়া যায়। তাই সফলতার আনন্দ পাওয়ার জন্য মানুষের কাজ কঠিন হওয়া উচিত।
৩. প্রথম সাফল্যের পর বসে থেকো না। কারণ দ্বিতীয়বার যখন তুমি ব্যর্থ হবে তখন অনেকেই বলবে প্রথমটিতে শুধু ভাগ্যের জোরে সফল হয়েছিলে।
৪. যারা মন থেকে কাজ করে না, তারা আসলে কিছুই পায় না। আর পেলেও সেটা হয় অর্ধেক হৃদয়ের সফলতা। তাতে সব সময়ই একরকম তিক্ততা থেকে যায়।
৫. তরুণ প্রজন্মের কাছে আমার বার্তা হলো- তাদের ভিন্নভাবে চিন্তা করবার সাহস থাকতে হবে। মনের ভেতর আবিষ্কারের তাড়না থাকতে হবে। নিজের সমস্যা নিজে মেটাবার মানসিকতা থাকতে হবে।
৬. বৃষ্টি শুরু হলে সব পাখিই কোথাও না কোথাও আশ্রয় খোঁজে। কিন্তু ঈগল মেঘের ওপর দিয়ে উড়ে বৃষ্টিকে এড়িয়ে যায়।
৭. আমি সুপুরুষ নই। কিন্তু যখন কেউ বিপদে পড়েন আমি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই। সৌন্দর্য থাকে মানুষের মনে, চেহারায় নয়।
৮. কাউকে হারিয়ে দেয়াটা খুব সহজ, কিন্তু কঠিন হলো কারো মন জয় করা।
৯. তুমি যদি তোমার কাজকে স্যালুট করো, দেখো তোমাকে আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান করো, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমার সবাইকে স্যালুট করতে হবে।
১০. প্রতিদিন সকালে এই পাঁচটা লাইন বলো:
১) আমি সেরা
২) আমি করতে পারি
৩) সৃষ্টিকর্তা সব সময় আমার সঙ্গে আছে
৪) আমি জয়ী
৫) আজ দিনটা আমার
টিউনটা এই পর্যন্তই, সময়কে কাজে লাগাতে হবে।নিজে জানুন এবং অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।সবার সাথে শেয়ার করুন হয়তো এই অনূপ্রেরণায় অন্যের জীবন বদলে যেতে পারে।ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবন। সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
0 Comments
আপনার জন্য মন্তব্য জায়গাটি খোলা রাখা হয়েছে। কোনো বিষয় বুজতে অসুবিধা হলে........নির্ভয়ে প্রশ্ন করতে পারেন ?
আপনি যদি উপরক্ত পোষ্টটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই মন্তব্য করবেন। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।